হাছব হোছাইনঃ
ক্রিস জর্ডানের ইয়র্কারে স্টাম্প উপড়ে যাওয়ার আগেই নজর কেড়েছেন হায়দার আলি। সর্বশেষ যুব বিশ্বকাপে পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে খেলা তরুণ এই ব্যাটসম্যানের ব্যাট থেকে এলো অভিষেকেই ৩৩ বলে ৫৪ রানের ইনিংস।
৪৫ তম ক্রিকেটার ও প্রথম পাকিস্তানি হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি অভিষেকে ফিফটি বা তার বেশি রানের ইনিংস খেলেছেন হায়দার। এই তালিকায় নাম আছে বাংলাদেশের জুনায়েদ সিদ্দিকীর। পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০০৭ সালে কেপটাউনে অভিষেক ম্যাচেই খেলেছেন ৭১ রানের ইনিংস।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি অভিষেকে সেঞ্চুরিও আছে তিনজনের। তারা তিনজনেই আবার আইসিসির সহযোগী সদস্য দেশের। এখনো পর্যন্ত অভিষেকে তিন সেঞ্চুরিই একই বছরে। ২০১৯ সালে সার্বিয়ার ব্যাটসম্যান লেসলি ডানবার বুলগেরিয়ার বিপক্ষে খেলেন অপরাজিত ১০৪ রানের ইনিংস। এটিই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি অভিষেকে এখনো পর্যন্ত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস।
অভিষেকে বাকি দুই সেঞ্চুরি এসেছে একদিনের ব্যবধানে। ১৮ আগস্ট কেম্যান দ্বীপপুঞ্জের বিপক্ষে কানাডার রভিন্দারপাল সিং খেলেন ১০১ রানের ইনিংস। অন্যদিকে ২০ আগস্ট বোতসোয়ানার বিপক্ষে ১০১* রানে অপরাজিত থাকেন নামিবিয়া বাঁহাতি ব্যাটসম্যান জিন-পিয়েরে কোটজে।
পূর্ণ সদস্য দেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে অভিষেকে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস খেলেন সাবেক অস্ট্রেলিয়ান তারকা ব্যাটসম্যান রিকি পন্টিং। অজিদের ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সফল অধিনায়ক ২০০৫ সালে অকল্যান্ডে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অপরাজিত ছিলেন ৯৮ রানে। যা ইতিহাসের প্রথম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচও।