বাংলাদেশ, , শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

চট্টগ্রামে অঘোষিত ভাবে চলছে পরিবহন ধর্মঘট, চরম দূর্ভোগে যাত্রীরা

বাংলাদেশ পেপার ডেস্ক ।।  সংবাদটি প্রকাশিত হয়ঃ ২০১৯-১০-২১ ০৮:৫৩:৩৫  

আনোয়ার হোছাইনঃ

অঘোষিত পরিবহন ধর্মঘটে চরম দূর্ভোগে পড়েছে চট্টগ্রাম শহরের নাগরিকরা। কোন পূর্ব ঘোষণা ছাড়া এই ধর্মঘট পালন করছে চট্টগ্রামের পরিবহন সংশ্লিষ্টরা। তবে পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা বলছেন কোন সাংগঠনিক সিদ্ধান্তে নয় বরং ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে বাসায় গাড়ি নামাচ্ছে না বাস মালিকরা। তবে কেন বাস নামাচ্ছেন না এই প্রশ্নের কোন সদুত্তর দিতে পারেননি তারা।

সোমবার (২১ অক্টোবর) সকাল থেকে নগরীর প্রায় সব সড়কের গণপরিবহন বন্ধ রেখেছে বাস মালিক ও শ্রমিকরা। জানা গেছে গতকাল রোববার নগরীর ১০নম্বর রুটের চট্টমেট্রো জ ১১-০৪১১ নম্বরের একটি বাস কালুরঘাট পর্যন্ত না গিয়ে চান্দগাঁও থানার সামনে থেকে ঘুরিয়ে দেয়। নির্দিষ্ট এলাকায় না যাওয়ার কারণে বহদ্দারহাট মোড় থেকে বাসটি আটক করে বিআরটিএ’র ভ্রাম্যমাণ আদালত। আটক করার পর দেখা যায়, বাসটির পিছনের কাঁচটি প্রায় পুরোটাই ভাঙা। যাত্রীদেরকে বাসের পেছনের অবস্থা দেখানো হলে তারাও ক্ষোভে ফেটে পড়েন এবং চালক-মালিকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান আদালতের কাছে। পরে বাসটির মালিককে মোবাইল কোর্টে হাজির করে এরকম ঝুঁকিপূর্ণ বাস রাস্তায় কেন নামানো হয়েছে জিজ্ঞাসা করা হলে মালিক ও চালক কেউই সদোত্তর দিতে পারেননি। ফলে ফিটনেসবিহীন বাস রাস্তায় চালিয়ে ও চালাতে দিয়ে যাত্রীদের জীবনকে হুমকির মুখে ফেলার অপরাধে বাসের মালিক মো. মনির হোসেনকে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করে এবং চালক মো. শামীম উদ্দিন ও হেলপার মো. আলমগীরকে ১ মাস করে কারাদণ্ড দেয়। এর কারণে ক্ষুদ্ধ হয়ে নগরীর বাস মালিক ও শ্রমিকরা আজ সোমবার কোনো প্রকার বাস নামতে দেয়নি।

এদিকে নগরীর সড়কগুলোতে বাস চলাচল না করলেও হাতে গোনা কয়েকটি টেম্পু চলাচল করতে দেখা গেছে। কিন্তু সড়কে বাস না নামায় চরম দূর্ভোগে পড়েছে নগরের বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষজন। অফিস,আদালত ও স্কুল মুখী যাত্রীরা দূর্ভোগে পড়েছে সবচেয়ে বেশি। অনেকে পায়ে হেঁটে বা রিকশা নিয়ে নিজ গন্তব্যে পৌঁছেছে।

অনিয়মের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার প্রতিবাদে যাত্রীদের জিম্মি করে অঘোষিত ধর্মঘট পালন করায় পরিবহন খাত সংশ্লিষ্টদের প্রতি ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছে এসব ভুক্তভোগীরা। আবুল কালাম নামে একজন বলেন, তারা যা খুশি তা করবে এসবের বিরুদ্ধে কিছু করলেই এভাবে যাত্রীদের জিম্মি করবে তাতো হয়না। এই ব্যাপারে প্রশাসনকে কঠোর হওয়ার আহবান জানাই। স্থায়ী সমাধানের ব্যবস্থা করাটাই সবচেয়ে ভাল হবে।

অঘোষিত পরিবহন ধর্মঘটে চরম দূর্ভোগে পড়েছে চট্টগ্রাম শহরের নাগরিকরা। কোন পূর্ব ঘোষণা ছাড়া এই ধর্মঘট পালন করছে চট্টগ্রামের পরিবহন সংশ্লিষ্টরা। তবে পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা বলছেন কোন সাংগঠনিক সিদ্ধান্তে নয় বরং ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে বাসায় গাড়ি নামাচ্ছে না বাস মালিকরা। তবে কেন বাস নামাচ্ছেন না এই প্রশ্নের কোন সদুত্তর দিতে পারেননি তারা।

সোমবার (২১ অক্টোবর) সকাল থেকে নগরীর প্রায় সব সড়কের গণপরিবহন বন্ধ রেখেছে বাস মালিক ও শ্রমিকরা। জানা গেছে গতকাল রোববার নগরীর ১০নম্বর রুটের চট্টমেট্রো জ ১১-০৪১১ নম্বরের একটি বাস কালুরঘাট পর্যন্ত না গিয়ে চান্দগাঁও থানার সামনে থেকে ঘুরিয়ে দেয়। নির্দিষ্ট এলাকায় না যাওয়ার কারণে বহদ্দারহাট মোড় থেকে বাসটি আটক করে বিআরটিএ’র ভ্রাম্যমাণ আদালত। আটক করার পর দেখা যায়, বাসটির পিছনের কাঁচটি প্রায় পুরোটাই ভাঙা। যাত্রীদেরকে বাসের পেছনের অবস্থা দেখানো হলে তারাও ক্ষোভে ফেটে পড়েন এবং চালক-মালিকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান আদালতের কাছে। পরে বাসটির মালিককে মোবাইল কোর্টে হাজির করে এরকম ঝুঁকিপূর্ণ বাস রাস্তায় কেন নামানো হয়েছে জিজ্ঞাসা করা হলে মালিক ও চালক কেউই সদোত্তর দিতে পারেননি। ফলে ফিটনেসবিহীন বাস রাস্তায় চালিয়ে ও চালাতে দিয়ে যাত্রীদের জীবনকে হুমকির মুখে ফেলার অপরাধে বাসের মালিক মো. মনির হোসেনকে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করে এবং চালক মো. শামীম উদ্দিন ও হেলপার মো. আলমগীরকে ১ মাস করে কারাদণ্ড দেয়। এর কারণে ক্ষুদ্ধ হয়ে নগরীর বাস মালিক ও শ্রমিকরা আজ সোমবার কোনো প্রকার বাস নামতে দেয়নি।

এদিকে নগরীর সড়কগুলোতে বাস চলাচল না করলেও হাতে গোনা কয়েকটি টেম্পু চলাচল করতে দেখা গেছে। কিন্তু সড়কে বাস না নামায় চরম দূর্ভোগে পড়েছে নগরের বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষজন। অফিস,আদালত ও স্কুল মুখী যাত্রীরা দূর্ভোগে পড়েছে সবচেয়ে বেশি। অনেকে পায়ে হেঁটে বা রিকশা নিয়ে নিজ গন্তব্যে পৌঁছেছে।

অনিয়মের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার প্রতিবাদে যাত্রীদের জিম্মি করে অঘোষিত ধর্মঘট পালন করায় পরিবহন খাত সংশ্লিষ্টদের প্রতি ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছে এসব ভুক্তভোগীরা। আবুল কালাম নামে একজন বলেন, তারা যা খুশি তা করবে এসবের বিরুদ্ধে কিছু করলেই এভাবে যাত্রীদের জিম্মি করবে তাতো হয়না। এই ব্যাপারে প্রশাসনকে কঠোর হওয়ার আহবান জানাই। স্থায়ী সমাধানের ব্যবস্থা করাটাই সবচেয়ে ভাল হবে।


পূর্ববর্তী - পরবর্তী সংবাদ
       
                                             
                           
ফেইসবুকে আমরা