বাংলাদেশ, , মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩

একজন সৎ ও নিষ্ঠাবান সফল উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরিদ হাসান ওদুদ

বাংলাদেশ পেপার ডেস্ক ।।  সংবাদটি প্রকাশিত হয়ঃ ২০২২-০৯-৩০ ১৫:৪৭:০৯  

প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা টপকে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল। আজ এমনই একজন সমাজ সেবক নিয়ে কথা বলব। যিনি অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা টপকে একজন সফল ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। তিনি আর কেউ নন , তিনি হলেন পাংশার ইতিহাসের সফল ও জনপ্রিয় দুই দুইবারের নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরিদ হাসান ওদুদ।

ফরিদ হাসান ওদুদ পাংশার সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরনে নিরর কাজ করে যাচ্ছেন। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারন মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারু ভাবে বাস্তবায়নের জন্য, সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

অধ্যাপক ফরিদ হাসান ওদুদ এ কাজে সফলও হয়েছেন। সকলের সহযোগীতা পাচ্ছেন। উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সফলতা পাওয়ায় তিনি আজ পাংশায় সর্বত্র সম্মানিত হচ্ছেন। তারুন্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তাঁর বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তাঁর কর্মকান্ডে মনে হয় তার অভিজ্ঞতা অনেক।

এসকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সে সব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।

কথা বলছিলাম রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলা পরিষদের সফল চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরিদ হাসান ওদুদ (৫১) সম্পর্কে।

পাংশা উপজেলা পরিষদের দ্বায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উপজেলায় উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। করেছেন দেশরত্ন শেখ হাসিনার মুখ উজ্জ্বল। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। পাংশা উপজেলার আলোকিত মুখ হিসাবে পরিচিত এ মানুষটি নিজের সাফল্যের কারনে বিভিন্ন সংগঠন কর্তৃক নানা ভাবে প্রশংসিতও হয়েছেন। অসংখ্য মসজিদ,মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ, এতিমখানাসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী অধ্যাপক ফরিদ হাসান ওদুদ। ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তাঁর মাঝে কোন অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়।

গত উপজেলা নির্বাচনের সময় অনেক প্রবীন আ’লীগ নেতাকে পেছনে ফেলে তিনি নির্বাচিত হয়েছেন বিপুল ভোটে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য আশিক মাহামুদ মিতুল ফরিদ হাসান ওদুদের কর্মকান্ডে তুষ্ট হয়ে তার জন্য কাজ করেছেন নির্বাচনের মাঠে। জনগণ যে আস্থা রেখেছিল তার উপর সেই আস্থার প্রতিদানও দিচ্ছেন তিনি। কাজ করে যাচ্ছেন, মানুষের জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন দেশের জন্য। নানা বাধা বিপত্তি আসলেও তিনি মনোবল হারাননি। এই সফল মানুষটি গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিলেও দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।
পাংশার সাধারণ মানুষের মতে, আমরা নেতা বা উপজেলা চেয়ারম্যান বুঝিনা। অধ্যাপক ফরিদ হাসান ওদুদ একজন ভাল মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ মানুষ। তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান পদে থাকলে আমাদের উপকার হবে। আমাদের দু:খ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়।

একান্ত আলাপচারিতায় উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরিদ হাসান ওদুদ এই প্রতিবেদককে বলেন, এলাকাটি অনুন্নয়ন হওয়ায় দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে তাদের উন্নয়নে বেশী পরিশ্রম করতে হয়েছে। আমি আমার জনসাধারণের সহযোগীতা নিয়ে তাদের ভাগ্য উন্নয়নে সবসময় পাশে ছিলাম। ভবিষ্যতেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশে তাঁর উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনায় প্রয়োজনে জীবন উৎসর্গ করব। পাশাপাশি সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে নিজেকে সপে দিব। সৃষ্টিকর্তা আমাকে এ তৌফিক দান করুন।


পূর্ববর্তী - পরবর্তী সংবাদ
       
                                             
                           
ফেইসবুকে আমরা