খাইরুল ইসলাম, উখিয়াঃ
বাংলাদেশ মিয়ানমার ঘুমধুম সীমান্ত এলাকায় বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। রোববার (১৮ই সেপ্টেম্বর) রাতভর সীমান্তের ওপারের গোলাগুলির শব্দ ভেসে এসেছে বাংলাদেশে। এতে আতংকিত হয়ে পড়ে স্থানীয়রা।
এদিকে সোমবার সকালে ঘুমধুম সীমান্ত এলাকায় আসেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াসমিন পারভীন ও পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলাম এবং এসময় স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সাথে আলোচনা সভা করেন।
সীমান্ত অঞ্চলের বাসিন্দাদের এখনই সরিয়ে নেয়া হবে কিনা, তা নিয়ে স্পষ্ট কিছু না জানালেও এসময় বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াসমিন পারভীন সাংবাদিকদের বলেন,
সরকার সীমান্তে বসবাসরত নাগরিকদের নিরাপত্তার কথা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে।
সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতার পাশাপাশি গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে উল্লেখ করে বান্দরবানের পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলাম বাংলাদেশ পেপার’কে জানান, এই পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে মায়ানমার সিমান্ত থেকে কেউ যেনো এপারে আসতে না পারে তা বিজিবির পাশাপাশি পুলিশও খেয়াল রাখছে।
গেলো এক মাসেরও বেশি সময় ধরে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মির সঙ্গে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষ চলছে। এতে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম তুমব্রুর সীমান্তঘেঁষা এলাকায় এসে পড়ছে মর্টার শেল, ঘটছে হতাহতের ঘটনা।