বাংলাদেশ, , মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪

কক্সবাজারে এ্যাম্বুলেন্সে প্রেমিকার লা’শ রেখে পালালো প্রেমিক

বাংলাদেশ পেপার ডেস্ক ।।  সংবাদটি প্রকাশিত হয়ঃ ২০২১-০৩-১৫ ১৭:৪৯:২৩  

কক্সবাজার শহরের জইল্যার দোকান এলাকায় মৃত প্রেমিকার লা’শ রেখে পালালো প্রেমিক। খবর পেয়ে বেলা ৩টার দিকে লাশটি উদ্ধার করেছে সদর থানা পুলিশ।

নিহত তরুণীর নাম ফরিদা বেগম। তিনি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি দক্ষিণ বাইশারী এলাকার মৃত ফজলুর রহমানের মেয়ে।

এ্যাম্বুলেন্স চালক মোহাম্মদ আলমগীর বাংলাদেশ পেপারকে জানান, রোববার সকালে নোমান নামে একজন সদর হাসপাতাল থেকে লাশ নিয়ে বাইশারী যাবে বলে উঠে। পরে শহরের বাস টার্মিনাল এলাকায় গিয়ে সে পানির জন্য নেমে আর আসেনি। তারপর এম্বুলেন্স চালক নিহতের মোবাইল থেকে স্বজনদের ফোন করে বিষয়টি জানান।

ফরিদার স্বজনরা জানায়, আগের স্বামীর সঙ্গে ডিভোর্সের পর বিদেশে পাড়ি জমান ফরিদা বেগম। সেখানে তিন বছর থাকার পর দেশে ফিরে পরিচয় হয় বাইশারী এলাকার ব্যবসায়ী মোহাম্মদ নোমনের সঙ্গে। দীর্ঘদিনের সম্পর্কের পর পরিবারের অজান্তে গেল ১৩ মার্চ নোমানের সঙ্গে কক্সবাজারে বেড়াতে আসে ফরিদা। কিন্তু আজ সকালে এম্বুলেন্স চালকের মাধ্যমে ফরিদার মৃত্যুর খবর জানতে পারে তারা।

ফরিদার স্বজনরা জানায়, আগের স্বামীর সঙ্গে ডিভোর্সের পর বিদেশে পাড়ি জমান ফরিদা বেগম। সেখানে তিন বছর থাকার পর দেশে ফিরে পরিচয় হয় বাইশারী এলাকার ব্যবসায়ী মোহাম্মদ নোমনের সঙ্গে। দীর্ঘদিনের সম্পর্কের পর পরিবারের অজান্তে গেল ১৩ মার্চ নোমানের সঙ্গে কক্সবাজারে বেড়াতে আসে ফরিদা। কিন্তু আজ সকালে এম্বুলেন্স চালকের মাধ্যমে ফরিদার মৃত্যুর খবর জানতে পারে তারা।

ভাবি রাফিজা আক্তার বলেন, নোমান বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সম্পর্ক করেছে। টাকা পয়সাও নিয়েছে অনেক। বিদেশে থাকাকালীনও নোমানকে টাকা দিয়েছে ফরিদা। ফরিদার হাতে, পায়ে, আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক ইন্দ্রজিং বর্মণ বাংলাদেশ পেপারকে বলেন, সোরতাল রিপোর্ট তৈরি করেছি। তবে প্রাথমিকভাবে কোন দাগ বা আঘাত দেখা যায়নি।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) বিপুল চন্দ্র দে বলেন, ময়না তদন্তের পর মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে। যদি পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করলে আমরা মামলা নেবো।


পূর্ববর্তী - পরবর্তী সংবাদ
       
                                             
                           
ফেইসবুকে আমরা